কতদিন ধরে ধরেধরে অপেক্ষার
পর, কত অনুনয় অনুনয়ী দাও গো দাবী বিক্ষোভের পর ভিক্ষার মতো পেয়েছি আর তারপর স্ট্র
( মূলত এই স্ট্র বিরোচনবাদী ) ঢুকিয়ে এখন
এ পৃথিবী ভুলে যেতে চাই টানছি আর টানছি আর টানছি। অনেক যেন হয় অফুরন্ত যেন
দিতে পারে পারবে দিয়েছে। ঝাঁজ ঝাঁজ রে অ্যায় লে... ঝলসে যাচ্ছে চোখ, শরীর অবশ উত্তপ্ত শলাকৃত কম্পাঙ্ক, উপুড়
হয়ে আছি কিন্তু ও আমি আমিনামা নয়, নেই গো আমিই...ই হি হি ... মাসলগুলো আর অনুভূত
হচ্ছে না। একটি কণা যত কাঁপে তত তার ক্ষুদ্র হয়ে যাবার গ্যাসীয় হয়ে যাবার মতো উঠছি
আমি এখন বড়চোঁচোঁ রেকর্ড ম্যাক্সিমাল আড়াই ঢোক টেনে গিলে... । কারণ যত কম
ক্ষমতাসম্পন্ন হয় তত তার বিপদ কমে... একেবারে মা মা গর্ভ মুক্তি স্বাদ, ‘মার’এর দশ
হাজার সৈন্য পরাজিত করে উঠে ডাকব্যাগের আবৃত্তিতোতলা , সরল আরডেন্ট স্যানিটারি শুষে
নিতে পারা সেন্সেস্ন... কিন্তু রাম( ছাগলের/পাঁঠার) মতো!! আউট হওয়ার ঠিক আগে দেখি
মাংসের ক্ষেত আর মাংসের ত্বক মাংস চাষী বাতাস খেলছে হরিদ্রা রেশমের মাংসে (নাকি
হরিদ্রাই মাংসের রঙ!! Jib’s poetry (:/) ) আর মাংসের তার সব ফুটো ফুটো আল আর তার ত্বকের রোদে পোড়া মরুমঞ্চ ( যখন ঠিকই করেছি
alien করব দর্শক)। মূলত তবে মাংসেরই উৎসব
তবে বলো নাকি গো? উঠলাম ৪ দিন পর। মাংসের
জল খেয়ে... জীবন থেকে চার দিন খোয়া গেল না চারদিনকি বাঁশী জীনা যাপন! সিলিং
ফ্যানের থেকে বেশি ঘূর্ণাঙ্কে ঘুরছে মাথা। ক্যাড় ক্যাড় করে যাবতীয় অপ্রতিভতা নিয়ে।
সব বড্ড স্থির লাগছে, অসম্ভব স্থিস্থবির, জাড্য লাগছে বস্তু ও ভাব ( এমনকি তর্কের
ক্ষমতাও) । পরিহীন-স্থিতিতে আসতে লাগবে এখনও আমার আরো কয়েক ঘণ্টা বেশ। মাথা গত চার দিন
ধীরে চলা ১৮০ গিবি সাইকাডেলিক সুপারসনিক ট্রাকগুলো slow motion এ চালিয়ে point
to be noted নিয়ে টানিয়ে দিচ্ছে reference
frame গুলোয় আমি তো টানাবো এখানে চটিপানু পেলে প্রতিটি নেমপ্লেটে। শরীরটা টেনে
তুলে বাথরুমে নিয়ে যাওয়া যাক। O Refugee’s Shelter... বাথরুম!
যে
ঐশ্বরিক ক্রিয়া থুড়ি নেশাটি সন্দীপন এখন বর্ণনা করল তা হল “ওই ওদের” পৃথিবীর
আদিমতম ও দুর্মূল্যতম নেশা ( একমাত্র কিনা !) - এক ওরাল ফিক্সেটেডের ( মুখেন
বুঝিতং জগত ) নিউরোটিক নিড যে স্তরের বাস্তব বানায় ( ডিলিউশান মানি না, মেনে লাভ
কি বল, কেউ মানবে সে ডিলিউশনিস্ট ?) সেই ভুবনে আয়ন ঘটে সেইসব সূর্য চাঁদ জোয়ার
ভাঁটার নারীর নেশায় ( নারীর ও নারীরও নারী নিয়ে, গাছেরও
নারী নিয়ে, বুলেটেরও নারী নিয়ে... ) । নারী মাসিক সম্পদ। তার গর্ভের মাসিক ডিম
ফোটে ও ফাটে ( আর কি কি হয় প্রজ্ঞানদা ?)ও ফ্লুয়িড জমে গর্ভে। সেই ফ্লুয়িড মাসভর
পচতে থাকে গর্ভে, তা মজে জমে রক্ত চক্রিকা, ফ্যাট, প্রোটিন, কার্বহাইড্রেট ও সল্টেড
হয়ে যে রস তাই মানব সভ্যতার শ্রেষ্ঠতম পানীয়!!! সে নারী যত সুন্দরী উজ্জ্বলবর্ণা, রূপসোমত্থু তাল স্তন গজগামিনী নিবিড় নিতম্বিনী ( স্তোনীভল্যুমে নজরশোষণা )
( ভাই সংস্কৃত adjective-এ হেভি পুওর) তত ততই সুস্বাদু সেই রস তবে মাসের শেষ দিনে স্ট্র ঢুকিয়ে (
হাজারো রাহে ) চোঁ চোঁ করে ঘিলু ভেস্তিয়ে পান করে নিতে হয়। তার নেশায় তবে এক
সপ্তাহ তুরীয় কেবলানন্দ হয়ে থাকে পুরুষ তবে যাঞ্চা করে আরো আরো সুস্বাদু রস তা নারীর থেকে পাওয়া সম্ভব শুধু
তাই পুরুষ বিরোচন নারীদেহকে যতভাবে পারে সৌন্দর্যায়ন করে রাখে, ওষধি বানায়, ( মন ও
মনোবিদ্যা... নারীর নিয়ে ভাবে তবে শুধু এই হেনতায় ) একটি এবং একটিই শিল্প বিপ্লব
গড়ে ওঠে পৃথিবীতে এবং তা হল নারীরস ইন্ডাস্ট্রি। তবে সে সভ্যতা একই সঙ্গে
নারীতান্ত্রিক ও নারী পণ্যময়তার চরম বিস্ফোরণে এই প্রাথমিক বাস্তবকে ট্যান ট্যানা
ট্যান ট্যান ট্যান তারা ( 9 years or 12’s ইয়ারা?)
করে বাচ্চা হ্যায় জি।
নারী...বাস্তব। অনেকক্ষণ ফুকো পড়ার পর রাস্তায়
বেরিয়ে হঠাৎ দেখে। আর ও হ্যাঁ জানো তো নারীই বাস্তব। তেরি ভুলভুলাইয়া নারীর
বাস্তব। নারীর পুরুষ, নারীর নারী। সমঝদার সমঝলো এ নিউরোসিস এক ও একই যে অন্ধকার কোন মূল গুণ
নয়। গঙ্গায় কদাপি অন্ধকার লাগেনি। সুতরাং জঠরেও নয়। ও তোমাদের নীতি আর তা নিয়ে
শুক্রবারে আমি বিরোধিতা করে বলেছিলাম তোমরা ও ও ওগো নারী, আজ শনিবার লিটিল
ম্যাগাজিন মেলাতেও বলছি শবনম আমার ছাত্রী যার নামের মানে মৃত্যু...! সুতরাং
ডিলিউশান বাস্তব ও ভ্রম বুদ্ধি কেউ নিরালম্ব বায়ুভূত নয় বরং এক একই গুণ গুণী নাম
নামী সে ও এ বাস্তব অভেদ। না হলে বাল যাবি কোথায় ?! থাকবিই তো এক ও একই পুরস্কারের
লোভে তবু এই যুক্তি দিবি তা নেব মঞ্চে নয় এক প্লেনে দাঁড়িয়ে ... পাঠক ও আমি কবে কে
কার প্লেটোনিক কবে বা ছিলাম? যেন শুধু
বুঝে রেখ যদি বুঝে দ্যাখ approach-নারী-যৌনতা-নারীর নারী নারীর পুরুষ তবে সন্ত ও সন্ততা আমি পেয়ে যাই। স্কিৎজোফ্রেনিয়াকে
সুখবর বলি। ( কিন্তু কদাপি বলি না আমি কি বলতে চাইছি!! J )।
এ বাস্তবে সব শুধু সুখের বিধানশাস্ত্র-শাস্ত্র
বিদ্বানের...আনন্দ বুদ্ধু আর কোন দাবী নাই পুরুষের নারীর কাছে, নারীর পুরুষের
কাছে, নারী নিজের কাছে নিজের কাছেও তবু রস দেওয়া নেওয়া ছাড়া, এক নেহি শ বাতে করলো
শ বাতো কা এক মতলব হ্যায় এবং তা হলে তাকে সত্য বলা হয়। যৌনতা অপেক্ষাও বেশি
শক্তিশালী কোন দাবী, যার কাছে শ্যাম্পেন কি কোকেন নন্দন দাসত্বের ক্ষমতায় তুচ্ছ এক
কনসেপ্ট এক বোধ এই রসরাণীস্বতা। পরিবার নয়, স্বামী স্ত্রী সন্তান বাৎসল্য সখ্য
মাতৃ ভক্তি বা/ও প্রেমও নয় ,এক নারী রস সভ্যতা ও পুরুষমক্ষি অর্ডার
সিস্টেমে surplus
ও ফেটিসিজম সবই রস এই আকাঙ্ক্ষা যা জন্মেইছে নিজেকে পূরিত করার শুচি
দাবি নিয়ে তবে তাকে সাম্যবাদ বলি, বা রসবোধ... আলাদা ‘রস’ ছাড়া কোন বিপ্লবের
প্রয়োজন তো দেখি না। নারী রাণী রসমতী ও পুরুষ মাছি তার ক্ষমতায় যদি পারে মাসে যদি
পেত চার রস shot এক ও একমাত্র এই বৈষম্য বাস্তব (
স্তবমন্ত্র) এর । ঈশ্বর নেই, ধর্মগ্রন্থ দর্শন নেই ভালোবাসা কি মন
থার্মোমিটার কি আগুনের প্রয়োজন নেই বাস্তবে এক একমাত্র নিরবিচ্ছিন্ন আছে শুধু
রসগোলকধাঁধা ও তার এক একমাত্র আকাঙ্ক্ষাবোধ। এই হল theory of everything । One dimensional বাস্তব এক নিউরোটিক ওরাল ফিকেটেডের
পর্যায়ক্রমিক বাস্তব। Sex ফ্যান্টাসি...
যে দুনিয়ায় সবাই…সব পুরুষই স্বমেহন সম্মোহন...সপ্তপদী...
নারী একমাত্র নারীই যদি
হত industry...
এমন যদি সত্য হত আহা... স্বয়ম্ভু ও সহজাত দাস... ভাগ্যিস সত্য নয়... তবু তাই কি?
(চিত্রঋণ : Perrault_Leon_Jean_La_Baigneuse)
No comments:
Post a Comment