পেয়ালা
১। প্রতিটি পর্বে যদি বা অন্ত্যমিল, সব
টেবিলেই থাকিল। অথচ সে তুমি তাহারা সম্বৎসরের উপার্জন ভাবিলে এই তারণকে। আলো
ভাবিলে। ক্রিয়াপদসমূহকে আনন্দ। আর কাঁটাচামচগুলিকে ঐ বিরতির আবহে গোল, আরো
চক্রান্তযথা, ইতিহাস যেরূপ, ভাবিলে। ওই
আবহেই আপাতত ক্রীড়া। মানসে তীক্ষ্ণতা। এবং
পর্দার অপেক্ষায়, নিশ্চিত।
২। রেখা উপস্থিত। আহ্বান ছিল, এমন নহে। শীর্ণ,
চঞ্চল। বিশেষণে স্ত্রী লিঙ্গ, এই ব্যবহার বাহুল্য। তাহার স্পর্ধা কৌতূহলোদ্দীপক।
আলিঙ্গনের শর্ত উপেক্ষা করিলাম। নতুবা বিপন্নতা তাহাকে গ্রাস করিতে পারে। অন্ধ ঘরে
হয়ত বাজি উড়িবে, চমৎকার মাংস। শ্রাবণের কেয়ারটেকার এবং তাহার স্পর্ধা। একমাত্র
বালিশটি কেবল অন্ধকার
হইয়া আসিল।
৩। একখানিই দেখা। সে তুমি তাহারা পুরী কিংবা
বিজয়ওয়াড়া ভাবো। বিস্মিত, ফটোজেনিক। আলোছায়া, ধ্রুপদী, সাংকেতিক কিঞ্চিৎ। আলো জ্বলিতেছে অথবা অনেক আসিবে। কেবল
অবশ্যাম্ভাবী দরজাটা খুলিতেছে।
অভূতপূর্ব। শব্দে জল
পড়িতেছে।
(চিত্রঋণ : Pieter Claesz)
No comments:
Post a Comment